আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যে চারটি মাস সম্মানিত, তার একটি জিলহজ। হজ ও কোরবানির কারণে এই মাসের ফজিলত আরো বেড়ে গিয়েছে। হাদিসে জিলহজ মাসের বিভিন্ন আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে, নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো—নয় দিন নফল রোজা রাখা: জিলহজ মাসের প্রথম নয় দিন নফল রোজা রাখা মুস্তাহাব।
আল্লাহ তাআলা এতই দয়ালু যে, তিনি চান না তাঁর একটা বান্দাও জাহান্নামের আগুনে দগ্ধ হোক। বরং তিনি চান, তাঁর বান্দারা পরকালীন অনন্ত জীবনে পরম শান্তিতে বসবাস করুক। সে জন্যই তো সৃষ্টি করেছেন চিরস্থায়ী সুখ নিবাস জান্নাত।
জিলহজ। আরবি বছরের শেষ মাস। হজ, কোরবানি, ও ঈদুল আজহার মাস। সম্মানের বিচারে জিলহজের রয়েছে অনন্য উচ্চতা।
মুসলমানদের প্রতিটি বৈধ কাজই নিয়ত শুদ্ধ থাকলে ইবাদতে পরিণত হয়। নতুন চাঁদ দেখাও এর ব্যতিক্রম নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) আকাশে নতুন চাঁদ দেখলে চমৎকার একটি দোয়া পড়তেন—যে দোয়া আমাদের জীবনে শান্তি, নিরাপত্তা এবং আল্লাহর বিশেষ বরকত আহ্বান করে।
হজ ও কোরবানির ঈদের মতো দুটি মৌলিক ও অবশ্য পালনীয় ইবাদতের কারণে জিলহজ মাসের মর্যাদা অনন্য। এ ছাড়া এই মাসের বেশ কিছু নফল আমলও রয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নফল আমল হলো জিলহজের প্রথম দশকে রোজা রাখা।
আরবি বর্ষপঞ্জির সর্বশেষ মাস জিলহজ। এ মাসেই মুসলমানরা কোরবানি করেন, মক্কায় গিয়ে হজ আদায় করেন। ইসলামে এ মাসের গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে জিলহজ মাসের প্রথম দশকের শ্রেষ্ঠত্বের কথা পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এসেছে বারবার।
জিলহজের ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে কোরবানি করা সবার জন্য আবশ্যক নয়। যারা সম্পদশালী ও সামর্থ্যবান আছে, কেবল তাদের জন্যই কোরবানি করা ওয়াজিব। তাও এ ক্ষেত্রে একাধিক শর্ত প্রযোজ্য। এর বাইরে কয়েক ধরনের ওয়াজিব ও নফল কোরবানি রয়েছে। এখানে প্রতিটি সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
ইসলামে জিলহজের প্রথম দশকের আলাদা গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে। কারণ আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে এই দশকের রাতগুলোর শপথ করেছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘শপথ প্রত্যুষের এবং দশ রাতের।’ (সুরা ফাজর: ১-২) অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে,
বাংলাদেশে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ১৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হবে। জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ
হজ ও কোরবানির ঈদের মতো দুটি মৌলিক ও অবশ্য পালনীয় ইবাদতের কারণে জিলহজ মাসের মর্যাদা অনন্য। এ ছাড়া এই মাসের বেশ কিছু নফল আমলও রয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নফল আমল হলো জিলহজের প্রথম দশকে রোজা রাখা। এই মাসের প্রথম ৯ দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব ও অশেষ সওয়াবের কাজ। বিশেষ করে জিলহজের ৯ তারিখ রোজা রাখার প্রতি বেশ
পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সে হিসেবে আগামী ১০ জুলাই দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হবে। রাঙামাটি ও শেরপুরে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেছে বলে জানা গেছে। ফলে শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে জিলহজ মাস গণনা। আর আগামী ১০ জুলাই (রোববার) সারা দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হবে
আগামী রোববার (১১ জুলাই) থেকে সৌদি আরবে শুরু হবে জিলহজ মাস। সে হিসেবে দেশটিতে ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত আগামী ২০ জুলাই। সৌদি আরবে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় শুক্রবার (৯ জুলাই) দেশটির সুপ্রিম কোর্ট এ তথ্য জানিয়েছে।